বুধবার, ৩১ আগস্ট, ২০২২

মিছ বিবিধ মামলা সম্পর্কিত তথ্য

 

মিছ মামলার সকল তথ্য 

রাষ্ট্রীয় অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইন, ১৯৫০ এর ১৫০ ধারার ক্ষমতাবলে রাজস্ব অফিসার অর্থাৎ সহকারী কমিশনার (ভূমি) ধারা-১১৬, ১১৭ ও ১৪৩ এর দ্বারা নামজারি/জমাখারিজ/জমাএকত্রিকরণ-এর যে আদেশ দিয়ে থাকেন তা উপযুক্ত প্রমাণাদির সাপেক্ষে রিভিউ বা পুনর্বিবেচনারও অধিকার রাখেন। উক্ত ১৫০ ধারার আওতায় যে সব কারণে বিবিধ মামলা দায়ের করা হয় সেগুলি হল -

মিছ মামলা কি ভাবে দায়ের করে 

১) নামজারি মামলা দায়েরের ফলে জমির মালিকের নামে সৃষ্ট খতিয়ানে কোন প্রকার ভুল হয়ে থাকলে এবং উক্ত ভুল সংশোধনের ক্ষেত্রে অন্য কোন নামজারি মামলার সম্পৃক্ততা থাকলে এক্ষেত্রে মিছ্ বা বিবিধ মামলা দায়েরের আবেদন করতে হয়। 


★ উদাহরণসরূপ- কোন নামজারি খতিয়ানে দখল অনুযায়ী খতিয়ান না হয়ে থাকলে, জমির পরিমাণ কম-বেশি হলে ইত্যাদি;

মিছ মামলার মাধ্যমে খতিয়ান সংশোধন 

২) বিএস খতিয়ানে কোনরূপ করণিক ভুল থাকলে বিবিধ মামলা দায়েরের মাধ্যমে করণিক ভুল সংশোধন করা যায়;


৩) কোন ব্যক্তি কোন জমির মালিকানা লাভ করলে প্রার্থিত জমিতে পূর্বে অপর কোন ব্যক্তি নামজারি করিয়ে থাকলে এবং এই কারণে জমির স্বল্পতা পরিলক্ষিত হলে প্রথমে উক্ত নামজারি খতিয়ান বাতিল বা সংশোধন এবং তারপর নিজ নামে নামজারিকরণের উদ্দেশ্যে প্রথমে বিবিধ মামলা দায়ের করতে হয়।


 ★ মিছ (বিবিধ) মামলা দায়েরের পদ্ধতি:


১) একটি সাদা কাগজে আপনার জমির এলাকার নিকটস্থ সহকারী কমিশনার (ভূমি) বরাবর কি ধরণের প্রতিকার পেতে আগ্রহী তা বিস্তারিতভাবে লিখতে হবে। এছাড়া বিবাদীর নাম, বিবাদীর নামে কোন খতিয়ান সৃজিত হয়ে থাকলে তার বিবরণ এবং নিজের স্বত্ব কিভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তার বিবরণ থাকতে হবে;


নামজারি আবেদনের মতো ৭০/- (সত্তর ) টাকা অনলাইনে জমা দিতে হবে।


আবেদনে উল্লিখিত যুক্তির স্বপক্ষে সংশ্লিষ্ট কাগজপত্র সংযুক্ত করতে হবে।


 


মিছ (বিবিধ) মামলা দায়েরের জন্য আবেদনের পর অনুসৃত পদ্ধতি:

মিছ (বিবিধ) মামলার আবেদন করার পর সহকারী কমিশনার (ভূমি)-এর কার্যালয়ে শুনানী গ্রহণ করা হয়;

শুনানী অন্তে আবেদনের বিষয়ে প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গেলে বিবিধ মামলা দায়েরের আদেশ হয় নতুবা আবেদন খারিজ করা হয়;

মিছ্ মামলা দায়ের হলে সাধারণত সংশ্লিষ্ট পক্ষদেরকে শুনানীর জন্য নোটিস দেয়া হয় অথবা প্রত্যেক মামলার ধরণ অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।


মিছ কেস নিষ্পত্তি করার উপায়


মিছ মামলাসমূহ নথি ব্যবস্থাপনায় ত্রুটি এবং শুনানীরতারিখ ও মামলাটির সর্বশেষ অবস্থা সম্পর্কে মামলার প্রার্থী ও প্রতিপক্ষগণ ঠিকমত জানতে না পারার কারণে মামলা নিষ্পত্তিতে বছরের পর বছর সময় লাগে। এরফলে মামলার সকল পক্ষ আর্থিক, শারিরীক ও মানসিক ক্ষতির মুখোমুখি হন।


চিহ্নিত সমস্যা এবং প্রস্তাবিত সমাধান


মিছ মামলা রুজু করার পূর্বে আবেদনকারীর মালিকানার স্বপক্ষীয় কাগজপত্র (খতিয়ান, মাঠ পর্চা, দলিল, ডিক্রি) জমা নিয়ে প্রাথমিক শুনানি শেষেপ্রার্থী ও প্রতিপক্ষগণের বিস্তারিত তথ্য (নাম, ঠিকানা ও মোবাইল নং ইত্যাদি) গ্রহণপূর্বককরে মামলা রুজু করা হয়। এরপর শুনানীর তারিখ নির্ধারণ করে যথাযথভাবে নোটিশ জারীর নিমিত্ত মোবাইলের মাধ্যমে প্রার্থী ও প্রতিপক্ষের অনুকূলে ম্যানুয়াল নোটিশ ও এসএমএস প্রেরণ করা হয়। প্রথম আদেশেই প্রয়োজন অনুসারে সরেজমিন তদন্তের আদেশ প্রদান করা হয় এবং প্রতিবেদন ধার্য তারিখের মধ্যে পাওয়ার জন্য মিস কেস সহকারী মোবাইলের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট তদন্ত কর্মকর্তাকে অবহিত করেন। তদন্ত প্রতিবেদন প্রাপ্তির পর উভয়পক্ষের শুনানী গ্রহণ করা হয় এবং উপযুক্ত কারণ ব্যতিত সময়ের আবেদন মঞ্জুর না করে স্বল্পসময়ে আদেশ দেয়া হয়। মিস কেস সংশ্লিষ্ট নামজারী কেসসমূহ খুজে পাওয়ার জন্য সনওয়ারী নামজারী মামলা সমূহ বিন্যস্ত করে রেকর্ডরুমে সংরক্ষণ করা হয় এবং প্রত্যেকটি মামলা সঠিকভাবে উপস্থাপন করা হচ্ছে কিনা তা যাচাইয়ের জন্য কেস ফরোয়ার্ড ডায়রী যথাযথভাবে ব্যবহার করা হয়।

অনলাইনে ভুমির সকল ধরনের সেবা পেতে ক্লিক 


সরকারি সব ধরনের সেবা পেতে এখানে ক্লিক করুন


ই- নামজারী আবেদন করতে ক্লিক করুন 


খতিয়ান ডাউনলোড করতে ক্লিক করুন  





মঙ্গলবার, ৩০ আগস্ট, ২০২২

অনলাইনে যে কোন খতিয়ান বের করার উপায়

 এস এ পর্চা বের করার নিয়ম?

এস এ পর্চা বের করার নিয়ম?- কম বেশি আমাদের সকলের পর্সা বা খতিয়ান সম্পর্কে জানা আছে। তার পরেও যাদের জানা নেই আপনাদের জন্য বলা হচ্ছে। খতিয়ান বা পর্চা হছে রেকডিও মালিকের নামে জমির মালিক হিসেবে একটা গুরুত্বপূণ্য কাগজ। যা দ্বারা জমির মালিক নিশ্চিত করা হয়। তাছাড়া জমির খতিয়ানের কপি দ্বারা আপনি আপনার জমি যে কারো কাছ থেকে মালিকানা ফিরিয়ে নিয়ে আসতে পারবেন।আর এই সিস্টেমটা হচ্ছে ই-পর্চা। বা অনলাইনে খতিয়ান দেখা।


এস এ পর্চা কি?

এস এ পর্চা হলো ১৯৫০ সনে রাষ্ট্রীয় অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইনের ২৭ হতে ৩১ ধারা অনুযায়ী ১৯৫৬-১৯৬৩ সালে যে খতিয়ান বা পর্চা প্রস্তুত করা হয়ে ছিলো সেটা হচ্ছে এস এ পর্চা। আরেকটু সহজ করে বললে ১৯৫০ সনে জমিদারি অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইন প্রনয়ন করার পরে যে পর্চা প্রস্তুত করা হয় সেটাকেই বলে এস এ পর্চা। কেউ কেউ এই পর্চাকে ৫৬ এর রেকর্ড বা ৫৬ পর্চা বলে। কোন কারনে যদি এই পর্চা হারিয়ে ফেলেন তবে কিভাবে আপনি আপনার মোবাইল দিয়ে ঘবে বসে এস.এ পর্চা সংগ্রহ করবেন আজ সেই বিষয়টি শেয়ার করবো।


হারিয়ে যাওয়া এস এ পর্চা কি ভাবে বের করব?-

আপনি যদি কোনো কারণে আপনার এস.পর্চা হারিয়ে ফেলেন আর এস.পর্চা বা ৫৬ এর রেকর্ড খোঁজান তবে এই লেখাটি আপনার জন্য । আপনি এখন থেকে ঘবে বসে ভূমির যে কোনো পর্চা ডাউলোড করতে পারবেন। আপনি আপনার হাতে থাকা মোবাইল দিয়ে যে কোন পর্চা সংগ্রহ করতে পারবেন। হারিয়ে যাওয়া এস.এ পর্চা আপনি ঘরে বসেই পেয়ে যাবেন।

যে ভাবে পর্চা ডাউনলোড করবেন।

এখনে ক্লিক করে যে কোন ই- পর্চা ডাউনলোড করুন


পর্চা ডাউনলোড বা ই পর্চা হলো জমির পর্চা অনলাইন থেকে নেয়ার একটি অসাধারণ মাধ্যম। আপনি প্রথমে আপনার মোবাইরে থাকা যে কোনো একটি ব্রাউজার ওপেন করুন । এবার সার্চ অপশনে ই পর্চা অথবা

লিখে সার্চ করুন। এবার নাগরিক কর্ণার থেকে খতিয়ান অনুসন্ধানে ক্লিক করুন। এখন নিজের জেলার পাশে থাকা মানচিত্র থেকে সহজেই বেছে নিন। পর্চার ধরন থেকে আপনি যে পর্চা খোঁজ করছেন সেটি সিলেক্ট করুন।

এবার বাকি বিষয় গুলো খেয়াল করুন। আপনি আপনার উপজেলা, মৌজার নাম, খতিয়ান,, দাগ নাম্বার, মালিকের নাম, অথবা মালিকের পিতার নাম লিখে নিচে থাকা ক্যাপচা কোডটি লিখুন। তারপরে পরবর্তী ধাপে ক্লিক করুন। এবার আপনি আপনার এন আইডি কার্ডের নাম্বার টাইপ করুন। একটি সচল মোবাইল নাম্বার দেন এবার যাচাইয়ে ক্লিক করুন। সবশেষে আপনার সামনে যে যোগ করার জন্য বলা হবে সেটা সঠিক যোগফল দিয়ে আপনি আপনার এস.এ পর্চা ডাউনলোড করে নিতে পারেন। অথবা সরাসরি খতিয়ান অনুসন্ধানের জন্য পাশে থাকা লিংকে ক্লিক করুন

অনলাইন ভুমি সেবার জন্য আরো অনেক গুলো সেবা বাংলাদেশ সরকার চালু করে দিয়েছে। তার মধ্যে আরো যে গুলো রয়েছে। তা হলো-

★ ই-নামজরি

★ নাগরিক কর্ণার।

★ নামজারি ট্রাকিং।

★ ভূমি উন্নয়ন কর।

★ ডিজিটাল ল্যান্ড রেকর্ড।

★ রেন্ট সার্টিফিকেট মামলা।

★ বাজেট ব্যবস্থাপনা।

★ অভিযোগ প্রতিকার ব্যবস্থাপনা।

★ উত্তরাধিকারী অ্যাপ।

★  ই-বুক অ্যাপ সহ অনলাইনে পর্চা দেখার বা অনলাইন থেকে যে কোন পর্চা সংগ্রহ করার মতো নানাবিধ পদক্ষেপ রয়েছে।

জমির মালিকানা বের করার উপায় অনলাইনে ২০২২


জমির মালিকানা বের করার উপায় কি? 

আপনারা কি জানেন। বর্তমান সময়ে এসে আমাদের দেশ ও সমাজতন্ত্র ব্যবস্থা খুবই উন্নত হয়েছে। এ যুগে দাঁড়িয়ে অসম্ভব বলতে প্রায় সকল জিনিসই বর্তমানে সম্ভব হয়ে উঠেছে।

তেমনই একটি জিনিস হল অনলাইনের মাধ্যমে জমির মালিকানা বের করার উপায়।

আমরা কখনোই চিন্তা করতে পারিনি কোন জমি সংক্রান্ত তথ্য আমরা অনলাইনের মাধ্যমে কখনো বের করতে পারবো।

কিন্তু প্রযুক্তির ক্রমবিকাশের ফলে আজকের এই একবিংশ শতাব্দীতে অনলাইন থেকে জমির মালিকানা বের করা খুবই সহজ একটি উপায়।

আমাদের মধ্যে অনেকেই চাচ্ছেন জমি ক্রয় করতে। জমি আপনার পছন্দ হয়েছে। 

আপনি যখন জমির মালিকের সাথে কথা বলবেন তখন তার কাছ থেকে যে খতিয়ান নম্বর টি দেওয়া হবে সে খতিয়ান নাম্বার অনলাইনে দেয়ার মাধ্যমে আপনি এর আসল মালিক কে এবং এ সংক্রান্ত সকল তথ্য পেয়ে যাবেন।



১] অনলাইনে জমির মালিকানা বের করার উপায় ২০২২


১.১] ঘরে বসে জমির মালিকানা বের করার নিয়ম পর্যায়ক্রমে দেয়া হল


১.২] ধাপ- ১

১.৩] ধাপ- ২

১.৪] ধাপ- ৩

১.৫]ধাপ- ৪


১.৬] ধাপ- ৫

১.৭] ধাপ- ৬

১.৮] জমির খতিয়ান বা পর্চা কি?

১.৯] খতিয়ানে কি কি উল্লেখ থাকে?

১.১০] অনলাইনে জমির মালিকানা বের করার ওয়েবসাইট লিঙ্ক



অনলাইনে জমির মালিকানা বের করার উপায় ২০২৩


অনলাইনে জমির মালিকানা বের করার উপায়


এখন আমাদের দেশে অধিক পরিমাণে জমির বেচাকেনা চলছে। এরমধ্যে কে সঠিকভাবে জমি বিক্রি করছে আর কেইবা প্রতারণা করছে তা বুঝার উপায় নেই।


এ ধরনের জমি ক্রয় করার কথা চিন্তা করে অনেক মানুষই ভয়ে জমি ক্রয় করতে পারছে না। তাই বর্তমান সরকার জমি ক্রয়-বিক্রয় ব্যবস্থা করেছে আরও সুন্দর এবং নিরাপত্তা সম্বলিত।


অনলাইনের মাধ্যমে কোন ব্যক্তি জমির মালিক সেটি বর্তমানে খুব সহজেই নির্ণয় বা বের করা যাচ্ছে। একটি দেশের সমাজ নিয়ন্ত্রক ব্যবস্থা যত উন্নত সে দেশ যতোই উন্নয়নশীল।


বর্তমানে বাংলাদেশে কোন দিক থেকে পিছিয়ে থাকছে না অন্য সকল দেশের মতো আস্তে আস্তে বাংলাদেশের নিজেদের একটি প্রতিষ্ঠিত আধুনিক ডিজিটাল বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে তুলছে। উদাহরণস্বরূপ আমরা অনলাইন থেকে জমির মালিক বের করার উপায়টি ধরে নিতে পারি।


আমাদের দেশের উন্নতি সাধন হলেও প্রতিটি নাগরিক সচেতন নয়।


এমনও মানুষ রয়েছেন যারা প্রতারকের কথা বিশ্বাস করে অনেক টাকা তাদের হাতে তুলে দেন। কিন্তু  তারা তার বিপরীতে যে জমিটি পাবার কথা তা পান না।

আরও পড়ুনঃ

ইউনিয়ন সমাজকর্মীর কাজ কী

উপ খাদ্য পরিদর্শক এর কাজ কি?- সহকারী উপ খাদ্য পরিদর্শক এর কাজ কি ।

ডিজিটাল মার্কেটিং কি | ডিজিটাল মার্কেটিং কিভাবে শিখব এবং ক্যারিয়ার গড়ব

ঘরে বসে জমির মালিকানা বের করার নিয়ম পর্যায়ক্রমে দেয়া হল


এতক্ষন আমরা জমির বিসয়ে নানান জিনিস জানলাম। এখন আমরা অনলাইন থেকে ধাপ বাই ধাপ জমির মালিকানা বের করার উপায় সম্পর্কে জানব।


ধাপ- ১


আপনার যদি জমির দাগ ও খতিয়ান নম্বর জানা থাকে তাহলে আপনি সরাসরি  আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোন দিয়ে গুগল ক্রোমে চলে যাবেন।


এবং https://mutation.land.gov.bd/এই ওয়েবসাইটটিতে চলে যাবেন। নিচে আপনাদের জন্য এই ওয়েবসাইটের লিংক দেওয়া হবে সেখান থেকে আপনারা সরাসরি ওয়েবসাইটটিতে চলে যেতে পারবেন।


ধাপ- ২

ওয়েবসাইটটিতে আসার পর আপনারা একটু নিচের দিকে স্ক্রল করতে থাকুন।


নিচে গেলে আপনারা একটি অপশন খুজে পাবেন যেখানে লেখা থাকবে আর এস খতিয়ান। আপনারা সেই অপশন এর ওপর ক্লিক করে সেখানে ঢুকবেন।


মূলত আর এস খতিয়ান থেকে আপনারা জমির আসল মালিক এর নাম খুঁজে পাবেন।


ধাপ- ৩


সেখানে ঢোকার পর আপনার কাছ থেকে আপনি যে জমি বিক্রয় করতে চাচ্ছেন,  সে জমিটি কোন জেলায়,  কোন উপজেলায়, কোন গ্রাম ইত্যাদি নানান তথ্য আপনার কাছে চাওয়া হবে।  এবং আপনি সঠিকভাবে সেখানে সঠিক তথ্যটি প্রদান করবেন।


ধাপ- ৪


সঠিক তথ্য প্রদান করবার পর আপনারা যখন ঠিক করবেন তখন সাথে সাথে আপনাদেরকে অন্য একটি পেজে নিয়ে যাওয়া হবে।


সেখানে আপনাদের কাছ থেকে আরো নানান তথ্য নেওয়া হবে এবং কোনটি সঠিক তথ্য সেটি আপনাদেরকে নিজেরাই নির্বাচিত করতে হবে।


ধাপ- ৫


আপনারা সেখান থেকে সঠিক তথ্য দিয়ে নির্বাচন করলে পরে যে পেজটি আসবে আমাদের চারটি অপশন দেখানো হবে।


সেখানে আপনাদের কাছ থেকে জানতে চাওয়া হবে আপনারা ঠিক কোন মাধ্যমে আপনাদের জমির মালিকের নামটি জানতে চাচ্ছেন।


আপনারা সেখানে খতিয়ান অথবা দাগ নাম্বার টি বসিয়ে দিবেন সেখান থেকে আপনারা জমির মালিকের নাম কি দেখতে পারবেন।


ধাপ- ৬


আপনারা চাইলে সেখানে আপনি যদি জমির মালিকের নাম জেনে থাকেন তাহলে জমির মালিকের নাম বসালে সে  জমি যদি ওই মালিকের হয়ে থাকে তাহলে জমির সকল তথ্য আপনার সামনে উঠে আসবে।


এ কয়েকটি ধাপ অনুসরন করলে আপনারা সহজেই জানতে পারবেন একটি জমির আসল মালিক কে এবং কেউ আপনার সাথে প্রতারণা করবার চেষ্টা করছে।


এই নিয়মটি ব্যবহার করে আপনারা যদি জমির মালিক বের করেন তাহলে আপনাদের কোনো ধরনের সমস্যায় পড়তে হবে না।


আরও পড়ুনঃ


জন্ম তারিখ বের করার নিয়ম


জমির খতিয়ান বা পর্চা কি?


জমির খতিয়ান বা পর্চা কি


মূলত জমির খতিয়ান ও পর্চা বলতে একই জিনিস কে বোঝানো হয়।


জমির মালিকানা প্রমাণ করবার জন্য সরকারি ভাবে যে  দলিল রয়েছে তাকে খতিয়ান বলা হয়।


এক এক এলাকায় এই নামটি কে একেক নামে ডাকা হয়।


আইনিভাবে যদি আমরা খতিয়ান কি সেটা জানতে চাই।


তাহলে সেক্ষেত্রে বলতে গেলে বলা যায় সরকারিভাবে জমি জরিপ করার সময় জরিপের বিভিন্ন ধাপ অতিক্রম করে চূড়ান্তভাবে বাংলাদেশ ফরম নং ৫৪৬২ (সংশোধিত) তে ভূমির মালিকানা দাগের বর্ণনা সহ নানা নদীর চিত্র প্রকাশ করা হয়েছে তাকে খতিয়ান বলা হয়। 


খতিয়ানে কি কি উল্লেখ থাকে?


খতিয়ানে কি কি উল্লেখ থাকে


মূলত জমির খতিয়ান এ নানান ধরনের মালিকানা তথ্য সহ বিভিন্ন বিষয়ক তথ্য উল্লেখ করা থাকে। যেমন-


জমির মালিকের নাম, পিতার নাম ও ঠিকানা।


প্রজা বা জমি দখলদারের নাম, ঠিকানা, পিতার নাম ও প্রজা বা দখলদার কোন শ্রেণীভুক্ত


প্রজা বা দখলদার কর্তক জমির অবস্থান, পরিমান ও সীমানা।


প্রজাস্বত্ব বিশেষ শর্ত ও তার পরিনতি।


পথ চলার অধিকার ও জমি সংলগ্ন অন্যান্য অধিকার।


নিজস্ব জমি হলে তার বিবরণ।


খতিয়ান নং, মৌজা নং, জেএল নং, দাগ নং, বাট্রা নং, এরিয়া নং ইত্যাদি উল্লেখ থাকে।


২৬ ধারা মোতাবেক নির্ধারিত এবং ন্যায়সঙ্গত খাজনা।


খাজনা বৃদ্ধিক্রম থাকলে তার বিবরণ।


ইজারাকৃত জমির ক্ষেত্রে জমির মালিকের অধিকার ও কর্তব্য।


এস্টেটের মালিকের নাম, পিতার নাম ও ঠিকানা।


খতিয়ান তৈরি করার সময় খাজনার পরিমান ও ২৮,২৯,৩০ বিধি অনুযায়ী নির্ধারিত খাজনা। গরু চরণভুমি, বনভুমি ও মৎস খামারের জন্য ধারণকৃত অর্থ।


খাজনার যে পদ্ধতিতে নির্ধারিত করা হয়েছে তার বিবরণ।


অনলাইনে জমির মালিকানা বের করার ওয়েবসাইট লিঙ্ক


ওয়েবসাইট লিঙ্কhttps://land.gov.bd/জরুরি ভূমি অফিস যোগাযোগ নাম্বার১৬১২২ওয়েবসাইট লিঙ্ক ও নাম্বার


এই গুলোর মাধ্যমে আপনারা সরাসরি ভূমি অফিসে যোগাযোগ করতে পারবেন।


শিক্ষানবিশ কেন্দ্র ব্যবস্থাপক এর কাজ কি


জমির মালিকানা বের করার উপায় 


জমির মালিকানা বের করার উপায় কি?


ভূমি মন্ত্রণালয় এর ওয়েবসাইটে ডুকে খতিয়ান নাম্বার অথবা জমির দাগ নম্বর দিয়ে জমির মালিক বের করতে হয়।


জমির খতিয়ান বা পর্চা কি?


জমির মালিকানা প্রমাণ করবার জন্য সরকারি ভাবে যে  দলিল রয়েছে তাকে খতিয়ান বলা হয়।


উপসংহার


মূলত বর্তমান সময়ে এসে আমরা ঘরে বসেই সকল কাজ করতে পারি।


তেমনি ঘরে বসে আমরা জমির মালিকানা বের  কিভাবে করতে হয় সে সম্পর্কে আজকের পোস্টে আমরা জানলাম।


আমরা আপনাদেরকে জমির মালিকানা বের করার উপায় সঠিক ভাবে বুঝাতে পেরেছি।


তবুও যদি আপনাদের কোন মতামত বা প্রশ্ন থাকে  অবশ্যই আমাদের কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন।


এধরনের আরো অনেক নতুন নতুন বিষয়ে জানতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে পারেন।

শুক্রবার, ২৬ আগস্ট, ২০২২

খতিয়ান কত প্রকার ও কি কি? rieajul সকল বিষয়

খতিয়ান

 জমির ক্ষেত্রে খতিয়ান অর্থ হইল ‘হিসাব’। মূলত জমির মালিকানা স্বত্ব রক্ষা ও রাজস্ব আদায়ের জন্য জরিপ বিভাগ কর্তৃক প্রতিটি মৌজার জমির এক বা একাধিক মালিকের নাম, পিতা বা স্বামীর নাম, ঠিকানা, দাগ নম্বর, ভূমির পরিমাণ, হিস্যা(অংশ), খাজনা ইত্যাদি বিবরণসহ যে ভূমি স্বত্ব প্রস্তুত করা হয় তাকে খতিয়ান বলে।

বাংলাদেশে সাধারণত ৪ ধরনের খতিয়ান রয়েছে। যথা- 

  • সি. এস খতিয়ান
  • এস. এ খতিয়ান
  • আর. এস খতিয়ান
  • বি. এস খতিয়ান / সিটি জরিপ

  • ১]সি. এস খতিয়ান

১৯৪০ সালে ব্রিটিশ সরকার জরিপ করে যে খতিয়ান তৈরি করে তাকে সি. এস খতিয়ান বলা হয়। আমাদের দেশে এটিই প্রাথমিক খতিয়ান হিসাবে বিবেচিত।

২]এস. এ খতিয়ান

পাকিস্তান আমলে ১৯৫০ সালে রাষ্ট্রীয় অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইনের চতুর্থ অধ্যায় এর ১৭ হতে ৩১ দ্বারা মতে ১৯৫৬-৬০ সালের দিকে যে খতিয়ান তৈরি করা হয় তাকে এস. এ (State Acquision) খতিয়ান বলে।

৩]আর. এস. খতিয়ান

বাংলাদেশ সরকার পূর্বের তৈরিকৃত খতিয়ানের ভুল ত্রুটি সংশোধন করার জন্য নতুনভাবে উদ্যোগ নিয়ে যে খতিয়ান প্রস্তুত করেন তা আর. এস(Renisional Survey)খতিয়ান নামে পরিচিত।

৪] বি. এস খতিয়ান

১৯৯৮-৯৯ সাল থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত চলমান জরিপকে বি. এস খতিয়ান বা সিটি জরিপ বলে। এই খতিয়ান প্রস্তুতের কার্যক্রম এখনো চলছে।

খতিয়ানে যে বিষয় গুলো উল্লেখ থাকে

খতিয়ানে কি কি বিষয় অন্তর্ভুক্ত করতে হবে সে সম্পর্কে রাষ্ট্রীয় অর্জন বিধিমালা ১৮ নম্বর বিধিতে বলা হয়েছে। এগুলো হলো-

১) প্রজা বা দখলদারের নাম, পিতার নাম ও ঠিকানা, তারা কোন শ্রেণীর অন্তর্ভুক্ত, তাদের অধিকৃত জমির অবস্থান শ্রেণী পরিমাণ ও সীমানা।

২)  প্রজার অথবা জমির মালিকের নাম, পিতার নাম ও ঠিকানা।

৩) খতিয়ান প্রস্তুতের সময় খাজনা এবং ২৮, ২৯, ৩০ বিধি অনুযায়ী নির্ধারিত খাজনা। যদি খাজনা ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পেতে থাকে তাহলে যে সময় ও যে যে পদ্ধক্ষেপে বৃদ্ধি পায় তার বিবরণ। যে পদ্ধতিতে খাজনা ধার্য হয়েছে তার বিবরণ।

৪) গোচরণ ভূমি, বনভূমি ও মৎস্য খামারের জন্য ধারণকৃত অর্থ। কৃষি কাজের উদ্দেশ্যে প্রজা কর্তৃক পানির ব্যবহার এবং পানি সরবরাহের জন্য যন্ত্রপাতি সংস্কার ও রক্ষণাবেক্ষণ সম্পর্কিত প্রজা ও জমির মালিকের বর্ণনা।

৫) নিজস্ব জমি হলে তার বিবরণ।

৬) পথ চলার অধিকার ও জমির সংলগ্ন অন্যান্য ইজমেন্টের অধিকার।

৭) খতিয়ান নম্বর, দাগ নম্বর, বাট্টা নম্বর, এরিয়া নম্বর, মৌজা নম্বর ও জে. এল নম্বর, জেলার নাম, উপজেলা/থানা/ইউনিয়ন ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত থাকে।

খতিয়ান তৈরির ইতিহাস সেই ব্রিটিশ আমল থেকে। এরপর পাকিস্তান এবং বর্তমান বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরেও সংশোধনের মাধ্যমে অনেক ধাপে খতিয়ান তৈরির কার্যক্রম পরিলক্ষিত হয়

এখানে ক্লিক করে খতিয়ান যাচাই করুন 


মোট চার ভাবে আপনার জমির খতিয়ান যাচাই করতে পারবেন
★ খতিয়ান নম্বর জানা থাকলে খতিয়ান নাম্বার দিয়ে সার্চ করে,

★দাগ নম্বর জানা থাকলে দাগ নম্বর দিয়ে সার্চ করে,

★ জমির মালিকের নাম জানা থাকলে জমির মালিকের নাম দিয়ে সার্চ করে এবং

★ জমি মালিকের পিতা বা স্বামীর নাম জানা থাকলে জমি মালিকের পিতা/স্বামীর নাম দিয়ে সার্চ করে।


এই চার মাধ্যমের প্রত্যেকটির বাম পার্শ্বে একটি ছোট গোল ঘর বা বৃত্ত রয়েছে। উপরের চার পদ্ধতির যে পদ্ধতিতে আপনি সার্চ করতে চান, তা বাম পার্শ্বের গোল ঘরে মাউস দিয়ে ক্লিক করুন। এরপর উপরের চার পদ্ধতির মধ্যে আপনি যে পদ্ধতিতে ক্লিক করেছেন তার ঠিক নিচে একটি ছোট বক্সটি আসবে, বক্সটি পূরণ করুন। অর্থাৎ খতিয়ান নম্বর সিলেক্ট করে থাকলে খতিয়ান নম্বরটি বক্সে লিখুন, দাগ নম্বর সিলেক্ট করে থাকলে দাগ নম্বরটি বক্সে লিখুন, মালিকের নাম সিলেক্ট করে থাকলে মালিকের নাম বক্সে লিখুন, মালিকের পিতা/স্বামীর নাম সিলেক্ট করে থাকলে পিতা/স্বামীর নাম বক্সে লিখুন।

এরপর নিচে দুটি সংখ্যা যোগ করতে বলা হবে। সংখ্যা দুটি যোগ করে যোগফল নিচের বক্সে লিখুন। সর্বশেষ ‘খুজুন’ অপশনে ক্লিক করুন।

এভাবে আপনি আপনার পছন্দের খতিয়ান দেখতে বা যাচাই করতে পারবেন।



বুধবার, ২৪ আগস্ট, ২০২২

ভুমি জরিপের খুটিনাটি rieajul সকল বিষয় vomi joripper khoti nati sokol bisoi


 ১) ২২ গজ = ১ চেইন

২) ৪৪ হাত = ১ চেইন

৩) ৬৬ ফুট = ১ চেইন

৪) ১০০ লিংক বা কড়ি = ১ চেইন

৫) ১ লিংক = ৭.৯২ ইঞ্চি 

৬) ১৮ ইঞ্চি = ১ হাত

৭) ৪ হাত = ১ কাঠা

৮) ৮০ হাত = ১ বিঘা

৯) ৪ কড়া = ১ গন্ডা

১০) ২০ গন্ডা = ১ কানি

১১) ২ হাত = ১ গজ

১২)১৭৬০ গজ = ১ মাইল 


সোমবার, ২২ আগস্ট, ২০২২

প্রতিদিন কথা বলতে যে সকল ইংরেজি শব্দ ব্যবহার হয়। সকল বিষয় rieajul

 

1. Be - হত্তয়া/থাকা

2. Have - পাওয়া

3. Do - করা

4. Say - বলা

5. Go - যাত্তয়া

6. Get - পাত্তয়া

7. Make - প্রস্তুত করা

8. Know - জানা

9. Think - চিন্তা করা


10. Take - গ্রহণ করা/নেত্তয়া

11. See - দেখা

12. Come - আসা

13. Want - চাত্তয়া

14. Look - তাকান

15. Use - ব্যবহার করা


16. Find - পাত্তয়া

17. Give - দেত্তয়া

18. Tell - বলা

19. Work - কাজ করা

20. Call - ডাকা

21. Try - চেষ্টা করা

22. Ask - জিজ্ঞাসা করা 


23. Need - প্রয়োজন হত্তয়া

24. Feel - অনুভব করা

25. Become - পরিণত হত্তয়া

26. Leave - ত্যাগ করা

27. Put - রাখা

28. Mean - অর্থপ্রকাশ করা

29. Keep - রাখা

30. Let - অনুমতি দেত্তয়া

31. Begin - শুরু করা

32. Seem - মনে হত্তয়া


33. Help - সাহায্য করা

34. Talk - কথা বলা 

35. Turn - ফেরা/পরিণত করা

36. Start - শুরু করা

37. Show - দেখানো

38. Hear - শোনা

39. Play - খেলা করা

40. Run - দৌড়ান

41. Move - স্থানান্তর করা

42. Like - পছন্দ করা

43. Live - বাস করা

44. Believe - বিশ্বাস করা

45. Hold - ধরা


46. Bring - আনা

47. Happen - ঘটা

48. Write - লেখা

49. Provide - সরবাহ করা

50. Sit - বসা

51. Stand - দাঁড়ান

52. Lose - হারান

53. Pay - প্রদান করা/পরিশোধ করা

54. Meet - সাক্ষাৎ করা

55. Include - অন্তর্ভুক্ত করা

56. Continue - চালিয়ে যাওয়া

57. Set - স্থাপন করা

58. Learn - শেখা

59. Change - পরিবর্তন করা


60. Lead - পরিচালনা করা

61. Understand - বুঝতে পারা

62. Watch - পর্যবেক্ষণ করা

63. Follow - অনুসরণ করা

64. Stop - বন্ধ করা

65. Create - সৃষ্টি করা

66. Speak - কথা বলা

67. Read - পড়া

68. Allow - সম্মতি দেত্তয়া

69. Add - যোগ করা

70. Spend - ব্যয় করা

71. Grow - জন্মানো

72 - Open - উন্মুক্ত করা 

73. Walk - হাঁটা

74. Win - জয়লাভ করা

75. Offer - প্রদান করা

76. Remember - মনে রাখা

77. Love - ভালবাসা

78. Consider - বিবেচনা করা 

79. Appear - উপস্থিত হত্তয়া

80. Buy - ক্রয় করা

81. Wait - অপেক্ষা করা

82. Serve - সেবা করা

83. Die - মারা যাত্তয়া

84. Send - প্রেরণ করা


85. Expect - প্রত্যাশা করা

86. Build - নির্মাণ করা

87. Stay - অবস্থান করা

88. Fall - পড়া

89. Cut - কাটা

90. Reach - পৌঁছানো

91. Kill - হত্যা করা

92. Remain - বাকি থাকা

93. Suggest - ধারণা করা

94. Raise - উঠানো

95. Pass - অতিক্রম করা

96. Sell - বিক্রয় করা

97. Require - দরকার হওয়া

98. Report - বিবৃতি দেত্তয়া

99. Decide - নিষ্পত্তি করা

100. Pull - টানা

শনিবার, ২০ আগস্ট, ২০২২

কানি গণ্ডা কড়া খতিয়ান হিসাব kani gonda kora hisab সকল বিষয়




















  • ১) ১৭২৮০ বর্গফুট = ১ কানি বা ২০ গন্ডা (৮ হাতি     নলের মাপে)
  • ২) ৮৬৪ বর্গফুট  =  ১ গন্ডা বা ৪ কড়া
  • ৩) ২১৬ বর্গফুট  =  ১ কড়া বা ৩ ক্রান্তি/ কষ্ঠ
  • ৪) ৭২ বর্গফুট    =  ১ ক্রান্তি বা ২০ তিল
  • ৫) ৩.৬ বর্গফুট   =  ১ তিল

শুক্রবার, ১৯ আগস্ট, ২০২২

এক নজরে কানি গণ্ডার হিসাব/ সূত্রাবলি


 ১.  ১৭২৮০  বর্গফুট  =  ১ কানি

২.  ১৬১৯  বর্গমিটার  = ১ কানি 

৩.  ৪০,০০০  বর্গলিংক =  ১ কানি

৪.  ৭৬৮০  বর্গহাত  =  ১ কানি

৫.  ১৯৩৬  বর্গগজ  =  ১ কানি

৬.  ০৪  একর   =  ১ কানি